Monday, August 13, 2012

মানবের কর্তব্য



নাস্তিকতা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণিত সত্যমনের পরিবেশের একাকীত্ব ঘুচাতে অসহায় মানুষ মনস্তাত্ত্বিক ঈশ্বরের সৃষ্টি করে ভাববাদকে বস্তুবাদ দ্বারা বিশ্লেষণ করে প্রকৃত সত্য উদঘাটন করতে হবে তার ব্যতিক্রম হলে ধর্মান্ধতা বাড়বে
প্রকৃত ধর্ম বলতে পৃথিবীতে কখনো কোনো ধর্ম ছিল নাঅপ্রকৃত মানব কতৃক সৃষ্ট ধর্মও অপ্রকৃত। মনের একাকীত্ব গুছাতে আমাজান বনে ঈশ্বরের আবির্ভাব ঈশ্বর বিষয়ক মিথ্যা ধারণা অবশ্যই মানুষকে চিন্তাশীল করছে এবং মানুষ বিজ্ঞান সম্মত প্রমাণিত সত্যের দিকে যাচ্ছে মিথ্যা চিরদিন টিকে থাকতে পারে না সত্যের পরিক্ষণে মিথ্যা বিলীন হবে বেচে রবে দ্বান্দিক বস্তুবাদ ও বিজ্ঞান খালি চোখে যা দেখা যায় তা-অধিকাংশই মিথ্যা প্রত্যেক বিষয়কেই অভ্যন্তর থেকে দেখলে সঠিকটি দেখা হয়অনেক সত্য মিথ্যার দ্বারা ঢাকা পড়ে আছে, বিচক্ষণতার সাথে, সততার সাথে এগুলো উদঘাটন করতে হবে
কারো কাছে শীতের সকাল শিহরণ জাগায়, কারো কাছে তীব্র শীত অসস্থিকরযারা রাজনীতিতে অজ্ঞ তাদের কাছে শীত মানে অসহায়ত্ব
পুঁজিবাদ, সামন্তবাদ এমনকি গণতন্ত্রও মানব মুক্তির সঠিক পথ না, মানব মুক্তির একমাত্র পথ পরিকল্পিত সমাজতন্ত্রপীর এবং তাঁর অনুসারীদের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে প্রথমজন প্রচণ্ড রকম পুজিবাদী এবং দ্বিতীয়রা প্রচণ্ড রকম অন্ধ, রাজনীতিতেও তাই। দুনিয়ার তথা বাংলার মজদুর ভালো করে দেখ এই তীব্র শীতে "সম্পদশালী থেকে শুরু করে ঈশ্বর" কেউ তোমাদের পাশে নেই! তুমি রাজনৈতিক হও নতুবা তোমার শীতের পোষাক ধনীকরা কেড়ে নেবে। পৃথিবীর ধনী মানুষগুলো আচরণে গরীবদের চেয়ে অধিক ক্ষুধার্ত।
আদর্শিজনৈতিক জ্ঞান প্রত্যেকের থাকা উচিত নতুবা বুর্জোয়া পুঁজিবাদি সমাজ ব্যবস্থা অবশ্যই আপনাকে শোষণ করবে যতদিন ধার্মিকদের কাছে সত্য, বস্তুবাদ, মহাবিশ্ব, সৌরজগত, বিজ্ঞাএবং অর্থনীতির জ্ঞান পরিষ্কার না হবে, ততদিন তারা জ্ঞানী নয়
মসজিদ,ন্দির, গির্জা, প্যাগোডা দানের অভাবে মরে নাঅভুক্ত, শীতার্তরা মারা যায়! আপনার দান যেন যৌক্তিক হয়
এই কাজে সবার অংশগ্রহণ প্রয়োজন আমি হলফ করে বলতে পারি গরীবরা সারাজীবন অত্যাচারিত হবে, নির্যাতিহবে, নিষ্পেষিত হবে, শাসিত হবে, শোষিত হবে আর নির্যাতন...  
রাষ্ট্র সবসময়ই মধ্যম চিন্তা করতে পারে, এবং মধ্যম চিন্তার মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে, কেননা রাষ্ট্র পরিচালকের চেয়ে অধিক উন্নত চিন্তাশীল মানুষ কর্মে সক্রিয় থাকলে রাষ্ট্র পরিচালকের কথা কেউ শুনবে না
টাকা যতদিন শ্রমের মাপকাঠি হবে/রবে ততদিন শোষন থাকবে। শ্রমের বিনিময় মাপকাঠি কখন টাকা হতে পারে না। ভোট দিয়ে নির্বাচিত করি, আবার নির্বাচনের পর নির্বাচিতদের ভয়ে থাকিহায় রাষ্ট্রনীতি/রাজনীতি!!!