Friday, February 8, 2013

রাজনীতির ভেতরের রাজনীতি


রাজনীতির ভেতরের রাজনীতি

নীতিহীন বুর্জোয়া শ্রেণীর বাংলাদেশের মুখপাত্র বাংলাদেশ আওয়ামি লীগ জনগণকে আবার প্রাচীন কালের বায়োস্কোপ দেখানো শুরু করেছে। এই সত্যটি তাদের বুঝতে বড্ড দেরি হচ্ছে যে ধোকা দিয়ে, চোখে ভেলকী লাগিয়ে অথবা জনগণের সাথে চাতুরী করে বর্তমান সময়ের দ্রুত গতির ইন্টারনেটের যুগে তারা বেশি দূর এগুতে পারবে না । তথ্য-প্রযুক্তি মানুষকে আরও সংগঠিত করছে। বেশীক্ষণ যাবকোনো সচেতন মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখা এখন আর সম্ভব হবে না। ফলে সত্য উদঘাটিত হচ্ছেই।

আওয়ামী লীগের দ্বিমুখী গোখরা সাপের মনোভাব এখন জনগনের কাছে পরিষ্কার। নীতি-নৈতিকতা বিবর্জিত বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ঘৃণীত দলে পরিণত হতে যাছে আওয়ামি লীগকেননা তারা উভয়কূল রক্ষা করে চলতে চায় এবং সব জায়গা থেকে সুবিধা আদায় করতে চায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে যে পথটা ব্যবহার করে তারা এই সুবিধা নিতে চায় সেই পথটি তাদের সঠিক নয়। সব চেয়ে বড় কথা হল ঠকিয়ে, প্রবঞ্চনা করে বেশি দূর এগুনো যায় না। এর ফালে এরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে জনগণ কর্তৃক আস্থাকূড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।

বহির্বিশ্বের চাপে ভীত আওয়ামী লীগ

বিশ্বের প্রায় আধিকাংশ রাষ্ট্রই প্রতিক্রিয়াশীল। এর মধ্যে মুসলীম রাষ্ট্রগুলো এর পরিচালক বলা যেতে পারে। বর্তমান বিশ্বে সৌদি-আরব রাষ্ট্রটি একটি প্রকৃত উদাহরণ। এর সাথে যুক্ত হয়েছে মোড়ল গোখরা আমেরিকা। সাথে ছোট-বড় গোখরা দেশের চাপতো আছেই। কিন্ত ভীতু আওয়ামী লীগকে তো বুঝতে হবে দেশের অভ্যন্তরীণ শক্তি যদি শক্তিশালী না হয় তবে গা বাঁচিয়ে বেশি দিন চলা যায় না।

আওয়ামী লীগ-জামাতের একাত্বতা

নাটক সাজানোর চেষ্টা এবং পরিণতিতে আওয়ামী লীগই নাটুকে ভাঁড়ঃ আওয়ামী লীগ ভেবেছিল জনগকে বোকা বানিয়ে বা বলির পাঠা বানিয়ে তারা একটি তেলেসমাতি এলাহী কাণ্ড দেখিয়ে আবার ক্ষমতার মসনদে বসবে এবং তারা বারবার জনগণের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলবে। কিন্ত জনগণ এইসব প্রতারক থেকে সবসময়ই মুক্তি চেয়েছে এখনো তারা মুক্তির পথ খুঁজছে এবং ঠিকই তারা খুব কম সময়ের মধ্যে তাদের সঠিক পথটি খুঁজে নেবে।